|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
  
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
News Headline : > Govt warns media against broadcasting Hasina’s speeches   > Milestone tragedy : Another student dies after month of battle   > UN declares famine in Gaza, first ever in Middle East   > Famine grips Gaza as children denied nourishing food supplements   > Holding free, fair & impartial elections remains biggest challenge: CEC   > Zelensky warns against ‘decisions without Ukraine’   > `Honeytrap` used in journalist Tuhin murder: GMP Commissioner   > US to clarify gold tariff `misinformation` as futures hit record   > NASA`s Crew-10 astronauts depart space station for Earth   > Fire contained at historic Spain mosque-cathedral  

   Law & Justice
প্যারোলে খালেদা জিয়ার মুক্তি: আইন কী বলে
  2, April, 2019, 3:12:51:PM

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার অসুস্থতার মধ্যেই তার প্যারোলে মুক্তির বিষয়টি আলোচনায় উঠে এসেছে। রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে আলোচনায় বিষয়টি গুরুত্বও পাচ্ছে। শোনা যাচ্ছে, উন্নত চিকিৎসার জন্য প্যারোলে মুক্তির ব্যবস্থা করে সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে বিদেশে পাঠানো হতে পারে। এ নিয়ে রাজনৈতিক মাঠে চলছে নানা তৎপরতা। পর্দার আড়ালে চলছে সরকার ও বিএনপির মধ্যে সমঝোতার চেষ্টা। খালেদা জিয়ার পক্ষ থেকে প্যারোলে মুক্তির আবেদন করলেই বিষয়টি যত দ্রুত সম্ভব চূড়ান্ত হবে বলে নিশ্চিত করেছে সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র।

যদিও এ ব্যাপারে দুপক্ষের কেউ নাম প্রকাশ করে সরাসরি কোনো মন্তব্য করেননি। মুক্তি পেলে সৌদি আরব ও যুক্তরাজ্যে চিকিৎসা নিতে পারেন খালেদা জিয়া। এর আগেও কয়েক দফা দেশ দুটিতে চিকিৎসা নিয়েছেন তিনি।

তবে অন্যবারের চেয়ে এবার খালেদা জিয়ার চিকিৎসার বিষয়টি ভিন্ন। এবার খালেদা জিয়া কারাগারে থেকে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। আগে যতবারই তিনি চিকিৎসা নিতে বিদেশে গিয়েছিলেন, ততবারই ছিলেন মুক্ত পরিবেশে।

এ ছাড়া খালেদা জিয়ার কারাবরণ এবারই প্রথম নয়। এর আগেও একাধিকবার রাজনৈতিক কারণে তাকে কারাগারে যেতে হয়েছে। বিশেষ করে ১/১১ সরকারের সময়ে তাকে দীর্ঘদিন কারাগারে থাকতে হয়েছে। তখন তিনি একবার প্যারোলে মুক্তি নিয়েছিলেন। মা তৈয়বা মজুমদার মারা গেলে তাকে দেখতে প্যারোলে মুক্তি নিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। এও শোনা যায় পরবর্তী সময় খালেদা জিয়াকে প্যারোলে মুক্তি নিয়ে বিদেশে যাওয়ার প্রস্তাব দেয়া হলেও তিনি সেই প্রস্তাব গ্রহণ করেননি।

সেই সময় খালেদা জিয়া রাজি হননি বলে এবার যে রাজি হবেন না সেটি বলা যায় না। কারণ এবার খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা গুরুতর। আবার এটিও ঠিক যে, ১/১১ সময়কালে খালেদা জিয়া মাকে শেষ দেখা দেখতে প্যারোলে বের হওয়ার সুযোগ পেলেও এবার সেই সুযোগ পাবেন কিনা সেটি নিয়েও রয়েছে নানা মত। কারণ তখন কোনো মামলায় খালেদা জিয়ার সাজা হয়নি। কিন্তু দুর্নীতির দুই মামলায় ১৭ বছর দণ্ডিত হয়ে কারাবন্দি রয়েছেন খালেদা জিয়া। এমতাবস্থায় তিনি প্যারোলে মুক্ত হতে পারবেন কিনা, সেটি নিয়েও সংশয় রয়েছে। এ বিষয়ে আইন কী বলে?

খালেদা জিয়ার প্যারোলে মুক্তির বিষয়ে জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক সোমবার রাতে টেলিফোনে বলেন, বিষয়টি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের।

সূত্র জানায়, খালেদা জিয়ার প্যারোলে মুক্তির বিষয়ে সরকার প্রথম থেকেই ইতিবাচক। অসুস্থ হওয়ার আগে গত বছর ৪ নভেম্বর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, বিএনপি চাইলে বিদেশে চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়ার প্যারোলে মুক্তির বিষয়টি বিবেচনা করা হবে।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, এটি সিদ্ধান্তের ব্যাপার। যখন প্রয়োজন হবে, তখন দেখব। এখন আদালত থেকে যে সিদ্ধান্ত রয়েছে, সে সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমরা কাজ করছি। উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে চাইলে সরকার বিবেচনা করবে কিনা এমন প্রশ্নের উত্তরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এ বিষয়টি নিয়ে এখনও কিছু হয়নি।

জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, এ মুহূর্তে আমাদের মূল দাবি হচ্ছে চেয়ারপারসনের উন্নত চিকিৎসা। তার চিকিৎসার ব্যাপারে আমরা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছি। এ জন্য যা যা করা প্রয়োজন আমরা তাই চাচ্ছি। তাকে বিশেষায়িত হাসপাতালে ভর্তির দাবি জানিয়েছে। তার জন্য বোর্ড গঠন করা হয়েছে, দেখি তারা কী বলে।

তিনি বলেন, প্যারোলে মুক্তি নিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়া নির্ভর করে রোগীর ওপর। অর্থাৎ আমাদের চেয়ারপারসনের ওপর। তিনি প্যারোলে মুক্তি চাইবেন কি চাইবেন না- সেটি একান্ত তার নিজস্ব ব্যাপার। আমরা আগ বাড়িয়ে এটি বলতে পারি না। তবে চেয়ারপারসনের উন্নত চিকিৎসার জন্য যা যা করা প্রয়োজন আমরা তাই করব। আশা করি সরকারও সেই উদ্যোগ নেবে।

সাজাপ্রাপ্ত আসামির প্যারোলে মুক্তি সম্ভব কিনা এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও খালেদা জিয়ার আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, বিশেষ ক্ষেত্রে সাজাপ্রাপ্ত আসামি, কয়েদি ও হাজতিকে সরকার প্যারোলে মুক্তি দিতে পারে। সেটি হতে পারে চিকিৎসার জন্য বা জানাজায় অংশ নিতে। সাজাপ্রাপ্ত হলে প্যারোলে মুক্তি হবে না- এ বক্তব্য সঠিক নয়। তিনি বলেন, কারাবন্দি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া প্যারোলে মুক্ত হবেন কিনা সেটি রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের ব্যাপার।

সরকারকেও প্যারোলে মুক্তির সিদ্ধান্ত নিতে হবে। মুক্তি দেয়ার ক্ষেত্রে প্রথমে সময় একটা বেঁধে দেয়া হয়। কিন্তু পরে প্রয়োজনে তা বৃদ্ধি করা যায়। তিনি বলেন, আমি একসময় ম্যাডাম খালেদা জিয়ার প্যারোলে মুক্তির কথাটা বলেছিলাম। তখন বিএনপি হাইকমান্ড এটিকে সহজভাবে নেয়নি। তারা মনে করেছিলেন এটি বিএনপির রাজনীতিতে পরাজয় হবে।

এ প্রসঙ্গে বিশিষ্ট আইনজীবী ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. শাহদীন মালিক সোমবার বলেন, জেলকোড অনুযায়ী- কোনো আসামিকে প্যারোলে মুক্তি দেয়ার বিধান নেই। প্যারোলে মুক্তির বিষয়টি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ারভুক্ত। সরকার ইচ্ছা করলে কাউকে অনির্দিষ্টকালের জন্য প্যারোলে মুক্তি দিতে পারে। এর আগে সেনাসমর্থিত সরকারের সময় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে উন্নত চিকিৎসার জন্য প্যারোলে মুক্তি দেয়া হয়েছিল।

বর্তমান সরকার চাইলে খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য প্যারোলে মুক্তি দিতে পারে। তিনি বলেন, পুরো বিষয়টি নির্ভর করে দুপক্ষের সমঝোতার ওপর। বিএনপি খালেদা জিয়ার প্যারোলে মুক্তি নিশ্চিত করতে চাইলে তাদেরও কিছু ছাড় দিতে হবে।

সূত্র জানায়, এখনই জামিনে মুক্তি পেতে হলে খালেদা জিয়াকে অন্তত চারটি মামলায় জামিন নিতে হবে। এর মধ্যে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলা ছাড়া বাকি মামলা দুটি ধর্মীয় উসকানি ও মানহানির। এ দুই মামলায় সম্প্রতি তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। ধর্মীয় উসকানির মামলায় ওয়ারেন্টসহ জামিন শুনানির জন্য ২৪ এপ্রিল দিন ধার্য রয়েছে। আর বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কটূক্তির মামলায় ৩০ এপ্রিল প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য রয়েছে।

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় বিচারিক আদালত খালেদা জিয়াকে ৫ বছর সাজা দিয়েছিলেন। তবে হাইকোর্টে এসে সাজা বেড়ে হয়েছে ১০ বছর। খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা এ মামলায় আপিলের সঙ্গে জামিন আবেদনও করেছেন। চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় বিচারিক আদালত সাত বছরের সাজা দিয়েছেন খালেদা জিয়াকে। পরে ওই রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আবেদন করা হয়েছে। সেই সঙ্গে জামিন চাওয়া হয়েছে এ মামলায়। খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে সব মিলিয়ে মামলা রয়েছে ৩৬টি।

তবে সাজাপ্রাপ্ত আসামির প্যারোলে মুক্তি পাওয়ার নজির এ দেশে নতুন নয়। মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলার আসামি জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসেন সাঈদী প্যারোলে মুক্তি পেয়েছিলেন। প্যারোলে মুক্তি নিয়ে তিনি ছেলের জানাজায় অংশ নিয়েছিলেন। তবে সেটি কয়েক ঘণ্টার জন্য।

কিন্তু খালেদা জিয়া চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে চাইলে তাকে বহুদিনের জন্য প্যারোলে মুক্তি নিতে হবে। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন সেটি সম্ভব একমাত্র দুপক্ষের মধ্যে রাজনৈতিক সমঝোতা হলেই।

সূত্র জানায়, খালেদা জিয়ার ‍অসুস্থতাকে সামনে রেখে সরকার এবং বিএনপির অভ্যন্তরে ভেতরে ভেতরে এক ধরনের ছাড় দেয়ার প্রক্রিয়া চলছে। রাজনৈতিক সমঝোতার অংশ হিসেবে একাদশ নির্বাচনে ব্যাপক অনিয়মের পরও বড় কোনো কর্মসূচি দেয়নি বিএনপি। ‘ধীরে চলো নীতি’ অবলম্বন করছেন দলটির নেতারা। এ কারণে কোনো কঠোর রাজনৈতিক কর্মসূচিতেও সক্রিয় নেই বিএনপিসহ জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। একইভাবে রাজনৈতিক সমঝোতার অংশ হিসেবেই কারাগার থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে আবার নিয়ে যাওয়া হয়েছে খালেদা জিয়াকে। উদ্যোগ নেয়া হয়েছে উন্নত চিকিৎসার।

সূত্র জানায়, সমঝোতার মাধ্যমে আইনি প্রক্রিয়ায় চেয়ারপারসনের মুক্তিকে গুরুত্ব দিচ্ছে বিএনপি। তারা মনে করেন, খালেদা জিয়ার মামলাগুলো জামিনযোগ্য। এ ক্ষেত্রে আইনি প্রক্রিয়ায় চেয়ারপারসনের মুক্তির বিষয়ে সরকার কোনো হস্তক্ষেপ করবে না। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা সম্ভব না হলে চিকিৎসার জন্য প্যারোলে মুক্তির বিষয়ে আপত্তি করবে না দলটি।

এ ক্ষেত্রে অন্তত সরকারের নির্বাহী আদেশে প্যারোলে মুক্তি দিয়ে খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানো অথবা তার বাসভবনকে সাবজেল হিসেবে ঘোষণা করে সেখানে তাকে রাখার বিষয়টিও বিবেচনায় নেয়া যেতে পারে। তবে বিদেশ যাওয়ার বিষয়টি পুরোপুরি নির্ভর করছে খালেদা জিয়ার নিজের সিদ্ধান্তের ওপর।

বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, দলটির নীতিনির্ধারকদের কাছে এখন এক নম্বর এজেন্ডা হচ্ছে দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে বিদেশে নিয়ে উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিত করা। খালেদা জিয়ার পরিবারের সদস্যরাও চান এটি।

দলটির নেতারা মনে করেন, আইনি প্রক্রিয়ায় চেয়ারপারসনের মুক্তি আরও বিলম্ব হতে পারে। তা ছাড়া বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতায় আইনি প্রক্রিয়ায় কিংবা রাজপথের কঠোর কর্মসূচির মাধ্যমে সরকারকে চাপে ফেলে চেয়ারপারসনকে মুক্ত করা কঠিন।

এতে তার শারীরিক অবস্থার আরও অবনতির আশঙ্কা রয়েছে। তাই যেকোনো মূল্যে চেয়ারপারসনের সুচিকিৎসার উদ্যোগ নিচ্ছেন তারা। এর অংশ হিসেবে নেপথ্যে সরকারের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন বিএনপির দুই নেতা। বিষয়টি নিয়ে এরই মধ্যে কয়েক দফা বৈঠকও হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর এক উপদেষ্টার সঙ্গে। সরকারের একজন প্রভাবশালী মন্ত্রীর সঙ্গেও বৈঠক করেছেন তারা।

এসব বৈঠকে খালেদা জিয়ার প্যারোলে মুক্তির বিষয়ে যথেষ্ট অগ্রগতি হয়েছে বলেও জানা গেছে।

এদিকে দলীয় চেয়ারপারসনের মুক্তি ও চিকিৎসার ব্যাপারে তৃণমূল নেতাকর্মীদের চাপ রয়েছে নীতিনির্ধারকদের ওপর। নেতাকর্মীদের চাপে সিনিয়র নেতারা বিষয়টি নিয়ে সম্প্রতি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। চেয়ারপারসনের উন্নত চিকিৎসার দাবি জানান তারা। খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসার ব্যাপারে তিনি তাদের আশ্বস্ত করেন।

এর পর চিকিৎসাসহ সার্বিক বিষয়ে চেয়ারপারসনের মতামত জানতে ১৫ মার্চ জুমার নামাজের পরপরই কারাগারে দেখা করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। তারা খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেন এবং রাজনীতিসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রায় দেড় ঘণ্টা আলোচনা করেন। এ আলোচনার বড় একটি অংশ তার চিকিৎসা ও মুক্তির প্রক্রিয়া নিয়ে ছিল বলে সূত্র জানায়।

জানতে চাইলে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, চেয়ারপারসনের শারীরিক পরিস্থিতি নিয়ে আমরা অত্যন্ত উদ্বিগ্ন। কারণ খালেদা জিয়া তার জীবনে প্রথমবারের মতো তার কষ্টের কথা স্বীকার করেছেন, যা মিডিয়ায় এসেছে। তিনি স্বভাবগতভাবেই অত্যন্ত কষ্টসহিঞ্চু। তিনি যখন তার শারীরিক কষ্টের কথা স্বীকার করেছেন, তখন তিনি যে প্রচণ্ড অসুস্থ তা আমরা ধারণা করতে পারি। আলাল বলেন, সব কিছুর ঊর্ধ্বে মানবতা। সরকার যেন মানবাধিকার ও একজন সিনিয়র সিটিজেনের অধিকারগুলোর প্রতি সম্মান দেখায়।  à¦¯à§à¦—ান্তর রিপোর্ট



  
  সর্বশেষ
The project aims to save lives and property during human-made or natural disasters in the country
Govt moves to strengthen disaster response with new fire stations in 14 districts
Govt warns media against broadcasting Hasina’s speeches
Milestone tragedy : Another student dies after month of battle
UN declares famine in Gaza, first ever in Middle East
Digital Truck Scale | Platform Scale | Weighing Bridge Scale
Digital Load Cell
Digital Indicator
Digital Score Board
Junction Box | Chequer Plate | Girder
Digital Scale | Digital Floor Scale
Dynamic Solution IT
POS | Super Shop | Dealer Ship | Show Room Software | Trading Software | Inventory Management Software
Accounts,HR & Payroll Software
Hospital | Clinic Management Software

Editor : M.G. Kibria Chowdhury Published By the Editor From 85/1 Nayapalton 5th Floor, Dhaka -1000 & Printing Him From Sharayatpur Printing & Press 234 Fakirafool, Motijheel Dhaka-1000.
Phone : 9346453 Mobile : 01712-714493 E-mail: worldreport21@gmail.com